সন্দেহ নেই বেক্সিমকো গ্রুপ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারী প্রতিষ্ঠান। ১৯৭০ সালে শুরু হয়েছিল প্রতিষ্ঠানটির। শুরু করেছিলেন দুই ভাই — সালমান এফ রহমান ও সোহেল এফ রহমান। বর্তমানে বেক্সিমকো গ্রুপ দেশের সবচেয়ে বড় ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠান হয়ে সব শিল্পক্ষেত্রেই বিচরন করছে যার মধ্যে আছে ঔষধ শিল্প, আর্থিক খাত, সিরামিকস্, মিডিয়া ও টেক্সটাইলস। বাংলাদেশের জিডিপিতে ব্যাপক অবদান রাখা বেক্সিমকো গ্রুপে এখন ৬০,০০০ এর বেশী কর্মী নিয়োজিত রয়েছেন। এসব সম্ভব হয়েছে সালমান এফ রহমানের দূরদর্শিতা, সঠিক নির্দেশনা ও প্রজ্ঞার কারনে। সালমান এফ রহমানের দূরদর্শিতা ও প্রজ্ঞা শুধু বেক্সিমকোরই ব্যবসায়িক উন্নতি নিশ্চিত করেনি, এটা দেশের দারিদ্র বিমোচন ও মানবাধিকার অর্জনেও অবদান রেখেছে।
সালমান এফ রহমান শুধু বানিজ্যিক লাভের জন্য কাজ করেন না। তার লক্ষ্য অনেক বড় — দেশের সকল মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা। তিনি এ ক্ষেত্রেও সফল। যেমন তিনি তার প্রতিষ্ঠানকে এবং অন্যান্য সংগঠনগুলোকে সফলতা দেখিয়েছেন তেমনি তিনি নিশ্চিত করেছেন দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন।
স্বাধীনতার আগে পারিবারিক ভাবে সালমান এফ রহমানের একটি জুটমিল ছিল যেটা ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর জাতীয়করন করা হয়। জুটমিল জাতীয়করন হয়ে গেলে তিনি বড়ভাই সোহেল এফ রহমানকে সাথে নিয়ে তিনি তখন বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স ও ব্রিটেন থেকে সামুদ্রিক খাবার ও হাড়চূর্ণ রপ্তানি শুরু করেন। তখন তাদের প্রতিষ্ঠানটির নাম ছিল বাংলাদেশ এক্সপোর্ট অ্যান্ড ইম্পোর্ট কোম্পানি লিমিটেড। বর্তমানে এটাই বেক্সিমকো গ্রুপ নামে পরিচিত। যেহেতু সুযোগ চিহ্নিত করার ক্ষমতা ও দক্ষতা রয়েছে তার, তিনি খুব কম উদ্যোগ নিয়েই অসফল হয়েছেন। তিনি যাই শুরু করেছেন, যেই সাহসী পদক্ষেপই নিয়েছেন, তাতেই সফলতা এসেছে। যার ফলে তিনি একজন সফল ব্যাবসায়ী হয়ে পরিচিতি লাভ করেছেন। তার নেয়া পদক্ষেপ এবং সিদ্ধান্তগুলোর কারনে দেশের অর্থনীতি এগিয়ে গিয়েছে কয়েক গুন, উন্নত হয়েছে সাধারন মানুষের জীবন যাত্রার মান।
সালমান এফ রহমান বাংলাদেশের প্রাইভেট / বেসরকারী ব্যাংক স্থাপনে বিশাল অবদান রেখেছেন। সেই আশির দশকের গোড়ায় দুবাইয়ের Galadari Brothers Group এর সাথে মিলে তিনি ও সোহেল এফ রহমান দেশের প্রথম প্রাইভেট / বেসরকারী ব্যাংক স্থাপন করেন। নাম দেন ‘আরব-বাংলাদেশ ব্যাংক’। তবে ১৯৮৫ সালেই তিনি আরব-বাংলাদেশ ব্যাংকের সব শেয়ার বিক্রি করে দেন। তবে ব্যঙ্কিং খাতের সাথে তার এখনও সম্পর্ক আছে। বর্তমানে তিনি আইএফআইসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
বাংলাদেশের শিল্প উন্নয়নে বেক্সিমকো গ্রুপকে বলা চলে পথপ্রদর্শক। দেশের অর্থনীতিতে এই কোম্পানিটির অবদান অনেক। এটা সম্ভব হয়েছে সালমান এফ রহমানের প্রচেস্টার কারনে। তিনি শুধু তার কোম্পানির ভাল দেখেননি, তিনি চেয়েছেন দেশের সার্বিক অর্থনীতি যেন এগিয়ে যায়।
প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নে দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অগ্রগতি অসামান্য। পর্যাপ্ত বৈদেশিক সাহায্য ও সঠিক নীতির মেল বন্ধনে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে অনেকদুর। কৃষি, শিল্প ও সার্ভিস, তিনও ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অর্জন বিশাল। আর সালমান এক রহমানের নেতৃত্বে বেক্সিমকো গ্রুপ নিশ্চিত ভাবেই এই অসামান্য অগ্রগতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
The ongoing crisis in Manipur has become a major concern for India, marked by ethnic…
A recent shootout in the Kabir Nagar area of Delhi has left one person dead…
An armed militant on Sunday killed seven individuals working on a tunnel project in the…
The recent violence in Bahraich has left the city grappling with a tense aftermath. In…
"The growth trajectory of MICE tourism in India reflects not just economic potential but also…
As Gahlaut himself often emphasizes, "Our mission is to create a balance where the fertilizer…